অভিনয়ের পাশাপাশি গান গাইতে ভালোবাসেন শ্রদ্ধা কাপুর। তাইতো সিনেমায় অভিনয়ের কাজটা সেরে গানেও কণ্ঠ দেন তিনি। ‘হাফ গার্লফ্রেন্ড’, ‘রক অন টু’ ও ‘এক ভিলেন’সহ বেশ কিছু সিনেমার গানে খুঁজে পাওয়া যায় শ্রদ্ধাকে। গানের প্রতি এই ঝোঁক থেকেই এবার সুরসম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকরের চরিত্রে কাজ করতে চান তিনি।
২৭ দিনের লড়াই শেষে ৬ ফেব্রুয়ারি মারা যান ভারতীয় উপমহাদেশের সুরসম্রাজ্ঞী...
বাপ্পি লাহিড়ির গান মানেই নানা বাদ্যযন্ত্র আর অফুরন্ত প্রাণশক্তির সম্মিলন। পশ্চিমা মিউজিককে ভারতীয় ঢংয়ে ভিন্ন এক রূপ দিয়েছিলেন তিনি। যা ছুঁয়েছিল আশির দশকের তরুণ সংগীত প্রেমীদের মন।
উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীত শিল্পী লতা মঙ্গেশকরের ভাস্কর্য স্থাপনকে কেন্দ্র করে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। সেই বিতর্কের প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি লতা মঙ্গেশকরের ভাই হৃদয়নাথ মঙ্গেশকর বলেছেন, ভাস্কর্য ইস্যুতে মঙ্গেশকর পরিবার কোনো বিতর্ক চায় না।
মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবার মৃত্যুর পর সংসারের হাল ধরেছিলেন লতা মঙ্গেশকর। পাঁচ ভাইবোনকে পিতৃস্নেহে আগলে বড় করেছেন তিনি। রোববার এই কিংবদন্তির মহাপ্রয়াণে শোকাচ্ছন্ন বিশ্ব সংগীতাঙ্গন। শোকে কাতর তাঁর পরিবার, প্রিয়জনেরা।
প্রথম দিন স্কুলে গিয়েই অন্য বাচ্চাদের গান শিখিয়েছিলেন লতা। সে কারণে শিক্ষকের কাছে বকা খাওয়ায় পরের দিন থেকে স্কুল যাওয়াই বন্ধ করে দিয়েছিলেন তিনি।
বাঙালি ও বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে গভীর যোগ ছিল লতা মঙ্গেশকরের। তাঁকে বাংলা গান গাওয়ানোর ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা ছিল হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের। ১৯৫৬ সালে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে ‘প্রেম একবারই এসেছিল জীবনে’ গানটি লতার গাওয়া প্রথম বাংলা গান। পরবর্তী সময়ে বহু সুরকারের সুরে বাংলা গান গেয়েছেন তিনি। তবে সবচেয়ে ব
জীবনে আর কিছু নিয়ে সময় কাটাইনি। মনে হয়েছে, আমার জীবন গান গাইবার জন্য, তাই গেয়ে গেছি। গান গাওয়া এমন আনন্দের ঝরনা, যে কখনো বিরক্তি দেয়নি। গান ছাড়া জীবনে তো কিছু শিখিওনি। বছরের তিন শ পঁয়ষট্টি দিনের চব্বিশ ঘণ্টা এটা নিয়েই বুঁদ হয়ে থাকি।
অনেক গান গেয়েছি লতাজির সঙ্গে। সে গানগুলো মানুষের মন জয় করেছে। গানের ক্ষেত্রে তাঁর মতো অভিজ্ঞতা সারা বিশ্বে আর কারও নেই। স্টুডিওতে গানের অনুশীলনের সময় অনেক কিছু শিখেছি তাঁর কাছ থেকে। লতাজির চলে যাওয়ায় শুধু আমাদের ইন্ডাস্ট্রিরই ক্ষতি হলো না, পৃথিবী এক কিংবদন্তি কণ্ঠস্বর হারাল।
বিরানব্বই বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করলেন উপমহাদেশের বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী লতা মঙ্গেশকর। সুরের মূর্ছনায় মাতিয়ে রাখা এই বরেণ্য গায়িকার জীবন ছিল বর্ণাঢ্য। তিনি যেমন সুর নিয়ে খেলতে পছন্দ করতেন, তেমনি তাঁর পছন্দ ছিল খাওয়াদাওয়া। খেতে ভালোবাসতেন, খাওয়াতেও ভালোবাসতেন তিনি।
রোববার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে মারা যান ভারতীয় উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকর। তার মৃত্যুতে শোকাহত বলিউড তারকারা। সামাজিক মাধ্যমে একের পর এক পোস্ট করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করে চলেছেন তারা।
নাটক শুরুর আগে ছোট্ট লতা আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাবাকে বলেছিলেন, ‘দেখ বাবা, তোমার মতো আমিও দর্শকদের কাছ থেকে জয়ধ্বনি পাব। দর্শকরা বলবে, আরও চাই!’ লতা সেদিন মঞ্চে সেটি প্রমাণ করেছিলেন। পরে বাবার প্রযোজনায় মঞ্চায়িত ‘গুরুকুল’-এ ‘কৃষ্ণ’ চরিত্রে অভিনয় করেন লতা।
ভারতের প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী লতা মঙ্গেশকর মারা গেছেন। মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। চার সপ্তাহ ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন লতা মঙ্গেশকর।
শেষ যাত্রায় ভক্তের ঢল, কাছের মানুষ, বলিউড তারকা থেকে রাজনৈতিক নেতা, সকলে ছিলেন লতা মঙ্গেশকরের অন্তিম যাত্রায়। রবিবার সকালেই সকলকে কাঁদিয়ে চির নিদ্রায় লতা মঙ্গেশকর। দিনভর সকলের শোকবার্তায় ভরে উঠছে
আবারও আকাশ কালো করে বৃষ্টি নামবে এই বাংলায়। আষাঢ়-শ্রাবণে মেঘ ডাকবে। কিন্তু নতুন করে ‘আষাঢ় শ্রাবণ মানে না তো মন’ গাইবেন না লতা মঙ্গেশকর। থেমে গেছে কণ্ঠ। নতুন করে আর সূরের অবগাহনে ডোবা হবে না সুরপিয়াসী বাঙালির। যে মায়াবী কণ্ঠ ভিজিয়েছিল ৩৬ ভাষার মানুষের মন, সেই কণ্ঠ চিরতরে থেমে গেল আজ। তবু যত দিন আষাঢ়-
লতা মঙ্গেশকর আর আশা ভোসলের সম্পর্ক নিয়ে অনেক কথাই শোনা যায়। বিভিন্ন সময়ে সংবাদমাধ্যমে এসেছে নানা তথ্য। একটা সময় বড় বোন লতার সঙ্গে ছোট বোন আশা ভোসলের দূরত্ব তৈরি হয়। গনপতকে বিয়ে
৯২ বছর বয়সে পথচলা থামল লতা মঙ্গেশকরের । ৭০ বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে ৩৬টি ভাষায় হাজারের বেশি গান গেয়েছেন ভারতের নাইটিঙ্গেল খ্যাত এই শিল্পী....